1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪২ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ইউপি নির্বাচন : বড়লেখায় প্রশিক্ষণ ভেন্যুর প্রধান ফটকের তালা খুললো দেড়ঘন্টা পর!

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২১
  • ৪১৬ বার পঠিত

বড়লেখা প্রতিনিধি : বড়লেখায় তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের ভোটগ্রহণের দায়িত্বপ্রাপ্ত দেড় শতাধিক কর্মকর্তাকে মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে প্রশিক্ষণ শুরুর চিঠি দিয়ে বড়লেখা সরকারি কলেজে জড়ো করে স্থানীয় নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের দেড়ঘন্টা পরও খোলা হয়নি প্রশিক্ষণ ভেন্যুর প্রধান ফটকের তালা। ফলে সকাল থেকে ফটকের সামনে প্রশিক্ষনার্থী, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টরা মারাত্মক ভোগান্তির শিকার হন। অবশেষে তালা খুলে দেওয়ায় প্রায় দুইঘন্টা বিলম্বে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু করতে হয়েছে। ভুক্তভোগীরা এ হয়রানীর জন্য স্থানীয় নির্বাচন কমিশন ও কলেজ কর্তৃপক্ষের দ্ব›দ্ব ও সমন্বয়হীনতাকে দায়ী করেছেন। ইউএনও কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি হওয়া স্বত্তে¡ নির্বাচন কর্মকর্তাদের এমন ভোগান্তিতে পড়ার ঘটনায় সংশ্লিষ্টরা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

জানা গেছে, বড়লেখার ১০ ইউনিয়নে তৃতীয় ধাপে আগামী ২৮ নভেম্বর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। শুধুমাত্র সদর বড়লেখা ইউনিনে ইলেক্ট্রনিক্স মেশিনে ভোটগ্রহণ করা হবে। এ ইউনিয়নের প্রত্যেক কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারি প্রিসাইডিং অফিসার ছাড়াও ৫০ জন পোলিং অফিসারকে মঙ্গলবার সকাল ৯টার মধ্যে প্রশিক্ষণের জন্য বড়লেখা সরকারি কলেজে উপস্থিত থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের নিকট চিঠি পাঠান রিটার্নিং অফিসার। নির্ধারিত সময়ের অনেক আগেই প্রশিক্ষণার্থীরা পৌঁছে কলেজ গেটে আটকা পড়েন। এসময় আটকা পড়েন প্রশিক্ষক জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা তপন জ্যোতি অসীম, কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার ও বড়লেখা নির্বাচন কর্মকর্তা এসএম সাদিকুর রহমান প্রমুখ। অবশেষে প্রায় পৌনে দুইঘন্টা পর কলেজ গেটের তালা খুলে দেওয়া হয়।

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এসএম সাদিকুর রহমান জানান, যথাসমেয় চিঠি দিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষকে প্রশিক্ষণ ভেন্যুর বিষয়ে জানানো হয়। এরপরও ব্যবস্থা না নেওয়া অত্যন্ত দুঃখজনক। নির্ধারিত সময়ে কলেজের ফটক না খোলায় প্রায় দুইঘন্টা বিলম্বে প্রশিক্ষণ শুরু করতে হয়েছে।

এব্যাপারে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জায়েদ আহমদ জানান, জরুরী কাজে তিনি সিলেট শিক্ষাবোর্ডে যাওয়ায় নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কলেজ কর্তৃপক্ষের মধ্যে সামান্য ভুলবোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। তবে তিনি অবগত হওয়ার পরই তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছেন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..