1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:১৮ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

মৌলভীবাজারে রামাদানের শুরুতেই বাড়ছে ফলের দাম!

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৪ এপ্রিল, ২০২২
  • ৩৪৮ বার পঠিত

তানভীর আঞ্জুম আরিফ :: পর্যাপ্ত মজুত থাকার পরেও মৌলভীবাজারে বেড়েছে সকল প্রকার ফলের দাম। খুচরা বাজারেও বিভিন্ন ফল বিক্রি হচ্ছে বেশি দামে।
মৌলভীবাজারের বাজারে মাল্টা ও আপেল এক লাফে দাম প্রতি কেজি ৬০-৮০ টাকা করে বেড়েছে। তাই ফলের ক্রেতারা পড়েছেন বিপাকে।
ক্রেতা সংশ্লিষ্ঠরা জানান -সাধারন রামাদান মাসের ইফতারি ও সেহরীতে অনেকেই ফল খেয়ে থাকেন। তাই বাধ্য হয়েই সেটা পরিবারের লোকজনদের জন্য ক্রয় করতে হয়। বিশেষ করে রামদানের সময় বাজারে মাল্টা ও আপেলের চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে। এই আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে মৌলভীবাজারে একশ্রেণির মুনাফালোভী ব্যবসায়ী ফলের দাম কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন ।
শহরের প্রাইকারী ও খুচরা ফল বিক্রয় করা হয় চৌমুহরা পয়েন্টে। গতকাল সরেজমিনে এই প্রতিবেদকের কথা হয় ফলবিক্রেতা আহাদ মিয়ার সাথে কথা হলে জানা যায় -এক সপ্তাহ আগেও তিনি কেজি প্রতি ১৩০ টাকা দরে আপেল বিক্রি করেছেন। কিন্তু রামদানের আগের দিন থেকেই সেই মাল্টা তাকে বিক্রি করতে হচ্ছে কেজি প্রতি ১৯০-২২০ টাকায়। সপ্তাহ আগে যেখানে আপেলের দাম ছিল কেজি প্রতি ১২০ টাকা, সেই আপেল এখন তাকে বিক্রি করতে হচ্ছে ১৯০-২৪০ টাকা দরে। গড়ে প্রতি কেজি মাল্টা ও আপেলের দাম কেজি প্রতি ৬০ থেকে ৮০ টাকা বেশি দরে বিক্রি করতে হচ্ছে।
এই প্রতিবেদককের কথা হয় ফল ক্রয় করতে আসা ফারাহ্ তাবাস্সুমের সাথে। তিনি এই প্রতিবেদককে জানান -আসলে রামাদান মাসে ফল একটু বেশী লাগে। কেননা ইফতারে আমরা বিভিন্ন ফলের জুস খাই। আজকে এখানে এসে দেখতে পাচ্ছি ফলের দাম অর্ধেকের উপর বেড়েছে। যেহেতেু রামদান মাস আর দামের যে অবস্থা তাতে এক কেজির জায়গায় আধা কেজি করে ক্রয় করতে হবে।
তাহমিনা হোসাইন নাবিলা নামের আরেক ক্রেতা একইভাবে তার ক্ষোভের কথা জানালেন। তিনি বলেন -কেবল রামাদান মাসে পৃথিবীর সব দেশে খাবারের জিনিসপত্রের দাম কমে। ব্যাতিক্রম কেবল এই বাংলাদেশ। যেহেতু রামদান মাস আর আমার বাসায় বয়স্করা রামাদানের ফল খান তাই উনাদের জন্য অর্ধেক হলেও ক্রয় করতে হবে।
মৌলভীবাজারের ফল মার্কেট ঘুরে জানা যায়, বাজারে ফলের মজুদ পর্যাপ্ত রয়েছে। মার্কেটের একটি সূত্র জানায়, আপেল প্রতি কেজি ১২০ থেকে ১৩৫ টাকা, ডালিম ২৫০ থেকে ২৭৫ টাকা, আনারস প্রতি পিস ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, মাল্টা ১০০ থেকে ১২০ টাকা হারে বিক্রি হচ্ছে। এসব ফলের কোনো সংকট নেই বলেও সূত্রে জানা যায়।
এছাড়াও শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে যারা ভাসমান অবস্থায় ফল বিক্রি করেন সেগুলো পরিস্থিতিও একই।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..