1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫৩ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ফ্রান্সের বিপক্ষে ডেনমার্কের জয়

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৪ জুন, ২০২২
  • ১৬৮ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক :: করিম বেনজেমার দুর্দান্ত গোলও জেতাতে পারল না ফ্রান্সকে। পিছিয়ে পড়েও শেষ দিকে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে উয়েফা নেশন্স লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে দিয়েছে ডেনমার্ক।

শুক্রবার প্যারিসের স্তাদে ফ্রান্সে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ২-১ গোলের জয় পেয়েছে ডেনিশরা। সফরকারীদের হয়ে দুটি গোলই করেন আন্দ্রেয়াস কর্নিলিউস।

ম্যাচজুড়ে দাপট দেখিয়েছে ফ্রান্স। বল দখলের পাশাপাশি আক্রমণেও এগিয়ে ছিল স্বাগতিকরা। কিন্তু সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে করিম বেনজেমারা। গোলের উদ্দেশ্যে নেওয়া মোট ১৯ শটের ৬টি লক্ষ্য ছিল ফরাসিদের। অন্যদিকে, ডেনমার্কের ৮ শটের পাঁচটিই ছিল লক্ষ্য।

প্যারিসের ন্যাশনাল স্টেডিয়াম, দুদিন আগে যেখান থেকে এমবাপ্পের সামনে দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতে নিয়ে গিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। এবার সেই একই মঞ্চে ডেনমার্কের সামনে জাতীয় দলের জার্সি গায়ে কিলিয়ান। যদিও দিন শেষে তা ছিল বড্ড মলিন। ম্যাচের প্রথম গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল অতিথিরা। যদিও ফরোয়ার্ডের ভুলে জালে যায়নি বল। বেঁচে যায় ফ্রান্স।

পাল্টা আক্রমণের সুযোগ আসে ফরাসিদের সামনেও। কিন্তু ক্লাবের বেনজামার সঙ্গে জাতীয় দলের বেনজামার যে আকাশ পাতাল পার্থক্য। বলটাকে প্রতিপক্ষের গায়ে মেরে হতাশ করেন সমর্থকদের। পরে আবার গোলও করেছিলেন তিনি, যদিও তা বাতিল হয়ে যায় অফসাইডে।

এর পরই ম্যাচের সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতির সামনে পড়তে হয় দিদিয়ের দেশমকে। আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়েন কিলিয়ান এমবাপ্পে। গোলশূন্য অবস্থাতেই শেষ হয় প্রথমার্ধ।

বিরতি থেকে ফিরে আর গোলের জন্য কষ্ট করতে হয়নি স্বাগতিকদের। ৫১ মিনিটেই দলকে এগিয়ে দেন কারিম বেনজামা। এনকুকুর সঙ্গে দারুণ বোঝাপড়া এবং ফুটবলীয় স্কিলের অসাধারণ এক প্রদর্শনী দেখে ফরাসি সমর্থকরা।

গোল খেয়ে যে দমে যায় ডেনমার্ক, তা কিন্তু নয়। বরং দ্বিগুণ গতিতে হামলে পড়ে চ্যাম্পিয়ন শিবিরে। ৬৮ মিনিটে যার ফলও পেয়ে যায় তারা। অফসাইড ট্র্যাপ করতে গিয়ে ভুল করে বসেন ফরাসি ডিফেন্ডাররা। সুযোগ বুঝে স্কোর করেন কর্নিলিউস।

সমতায় থাকা ম্যাচটা জমে উঠে ৮০ মিনিটের পর থেকেই। দুই গোলরক্ষকের ওপর দিয়ে রীতিমতো ঝড় বইয়ে দেন ফরোয়ার্ডরা। কিন্তু স্মাইকেল আর লরিস ছিলেন অপ্রতিরোধ্য।

যদিও, ৮৮ মিনিটে ব্যর্থ হন হুগো লরিস। কর্নিলিউসের কোনাকুনি শটে স্তব্ধ হয়ে যায় স্তাদে দি ফ্রান্স। ২-১ এর স্বস্তির জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ডেনিশরা। এমবাপ্পের ইনজুরির সঙ্গে হারের হতাশাও ভর করে ফরাসি শিবিরে।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..