1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫২ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

শ্রীমঙ্গলে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে এক যুক্তরাজ্য প্রবাসির সংবাদ সম্মেলন

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৫ মে, ২০২১
  • ২৩৩ বার পঠিত

শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি :: মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে নিজের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে স্থানীয় এক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্য প্রবাসি শেখ মোহাম্মদ আব্দুল নুর নামের এক ব্যাক্তি সংবাদ সম্মেলন করেছেন। তিনি উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের শহরশ্রী গ্রামের মৃত ইয়ান উদ্দিনের ছেলে এবং ওই চেয়ারম্যানের আপন মামাত্ব ভাই।

বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে স্থানীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ফুফাত্ব ভাই ও ১নং মির্জাপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান সুফি মিয়ার বিরুদ্ধে প্রবাসির বাবার ৮টি দোকান কোটা দখল রেখে তাদের সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারা করতে বাধা, সম্পদ ভাগ-বাটোয়ারা করতে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবী, উত্তরাধিকারী সার্টিফিকেট দিতে টাল-বাহানা এবং দাবীকৃত চাঁদার টাকা না দিলে যে কোন সময় তার উপর আক্রমন হতে পারে বলে তিনি অভিযোগ করেন। এ ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল থানায় গত ২২এপ্রিল একটি সাধারন ডায়েরী করেন বলেও জানান ওই প্রবাসি।

এসময় প্রবাসির সাথে ছিলেন হবিগঞ্জ জেলার বাহবল থানার বাসিন্ধা ও উনার ভায়রা ভাই ইকবাল বাহার চৌধুরী এবং একই জেলার বাসিন্ধা ও শ্রীমঙ্গল কলেজ রোডস্থ একটি মাদ্রাসার শিক্ষক মাও. ফজলুর রহমান।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, প্রায় ৩০ বছর যাবত তিনি লন্ডনে প্রবাস জীবন পার করছেন। ২০১৪ সালে তাঁর বাবা মারা যান এবং ২০১৯ মা মারা যান। প্রবাসির বাবা তাঁর মাকে ছাড়াও আরো দু’টি বিয়ে করেন। সব মিলিয়ে তারা ১৩ ভাই বোন। তাদের বাবা প্রায় ৯০ একর জমি রেখে গেছেন। এর মধ্যে বাগান, বাড়ি, মার্কেট এবং ফসলি জমি রয়েছে।

তিনি জানান, তাঁর বাবা মারা যাবার পর থেকে এ পর্যন্ত ৭বার তিনি দেশে এসেছেন। সর্বশেষ দুই মাস আগে দেশে আসেন। প্রতিবারই তিনি তাঁর বাবা ও মায়ের নামিয় সম্পদ ভাগ-বাটোয়ারা ও বিক্রি করতে দেশে আসেন। কিন্তু প্রতিবার’ই তাঁর ফুফাত্ব ভাই মির্জাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাধা সৃষ্টি করেন।

এব্যাপারে ১নং মির্জাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সুফি মিয়া সকল অভিযোগ মিথ্যা ও বৃত্তিহীন দাবী করে তিনি বলেন, সে আমার মামাত্ব ভাই। তাঁর সম্পদ ভাগ-বাটোয়ারা করবে বা বিক্রি করবে তাতে আমার কি ? আমার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেওয়া হলে থানা পুলিশ এলাকায় এসে তদন্ত করে গেছে। কই তখন তো এলাকার কেউ আমার বিরোদ্ধে কিছু বলে নাই। সে আমার কাছে তাদের উত্তরাধিকারী সার্টিফিকেট নিতে আসে, আমি তাদের সকল ভাই বোনদের নামে সার্টিফিকেট দিতে চাইলে সে সুবিধা নিতে শুধু তাঁর আপন বোনদের যুক্ত করে সার্টিফিকেট নিতে চেয়েছিল। আমি সেটা দেইনি বলেই সে আমার বিরুদ্ধে এসব করছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..