1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৮:৩৬ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

থ্যালাসেমিয়া নিয়ন্ত্রণে প্রতিরোধের বিকল্প নেই: প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৮ মে, ২০২১
  • ২৪০ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : থ্যালাসেমিয়া নিয়ন্ত্রণে প্রতিরোধের কোনো বিকল্প নেই। বিয়ের আগে থ্যালাসেমিয়া বাহক নির্ণয়ের জন্য রক্তপরীক্ষা করে রোগটি সহজেই প্রতিরোধ করা যায়।

আজ শনিবার (৮ মে) বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (৭ মে) দেওয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে ব্যাপক জনসচেতনতা ও তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রতিবারের ন্যায় এবারও বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস পালিত হচ্ছে জেনে তিনি আনন্দিত। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘বিশ্বব্যাপী থ্যালাসেমিয়া রোগীদের মধ্যে স্বাস্থ্য বৈষম্য মোকাবিলা’ -যথার্থ হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, থ্যালাসেমিয়া একটি মারাত্মক রক্তশূন্যতাজনিত রোগ। এই রোগের চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। বিশ্বে থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুর প্রায় ৯০ শতাংশ জন্ম নেয় নিম্ন এবং মধ্যম আয়ের দেশসমূহে। দারিদ্র্য ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে বেশিরভাগ শিশুই পর্যাপ্ত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়। এছাড়া রোগী ও পরিবার উভয়ই সামাজিক বৈষম্যের শিকার হয়।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার থ্যালাসেমিয়া রোগীদের চিকিৎসার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চতুর্থ এইচপিএনএসপির আওতায় আটটি সরকারি মেডিকেল কলেজে থ্যালাসেমিয়া ম্যানেজমেন্ট সেন্টার গঠন করেছে। এসব সেন্টারে ‘ন্যাশনাল গাইডলাইনস অন থ্যালাসেমিয়া ম্যানেজমেন্ট ফর ফিজিশিয়ানস’ অনুযায়ী রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধ সরবরাহ করা হবে। থ্যালাসেমিয়া রোগীদের রেজিস্ট্রেশন করে তথ্য সংরক্ষণ করা হবে।

তিনি আরও বলেন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ‘ক্যান্সার, কিডনি, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ এবং থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীদের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি’ থেকে আমরা থ্যালাসেমিয়া রোগীদের চিকিৎসার জন্য ৫০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, থ্যালাসেমিয়া রোগীদের প্রতিমাসে এক থেকে দুই ব্যাগ রক্ত পরিসঞ্চালন করতে হয়। বাংলাদেশে স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে রক্তের ৩০ শতাংশ চাহিদা মেটে, যার ফলে রোগীদের জন্য রক্তের অভাব বিরাজমান। দেশের যুব সমাজকে থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী ‘বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস ২০২১’র সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..