1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

সাইবার নিরাপত্তাসহ সব কালো আইন বাতিল হবে: প্রধান উপদেষ্টা

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৭১ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক : সাইবার নিরাপত্তাসহ সব কালো আইনের তালিকা করা হচ্ছে জানিয়ে এগুলো বাতিলের আশ্বাস দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের এক মাস পূর্তি উপলক্ষ্যে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা জানান।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘সন্ত্রাস দমন আইন ও ডিজিটাল/সাইবার নিরাপত্তা আইনে দায়েরকৃত মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলাগুলো প্রত্যাহার করা হচ্ছে। সাইবার নিরাপত্তা আইন সহ বাংলাদেশে বিদ্যমান সকল কালো আইনের তালিকা করা হয়েছে। অতি সত্বর এ সকল কালো আইন বাতিল ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সংশোধন করা হবে। সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডসহ বহুল আলোচিত ৫টি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও বিচার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ও দ্রুততম সময়ে নিষ্পত্তির জন্য সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।’

গত ১৫ বছরে হওয়া প্রতিটি গুমের তদন্তে পৃথক কমিশন গঠন করা হয়েছে জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘সম্প্রতি আমরা বলপূর্বক গুম থেকে সকল ব্যক্তির সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক কনভেনশন সনদে স্বাক্ষর করেছি। ফলে স্বৈরাচার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত গুম সংস্কৃতির সমাপ্তি ঘটানোর জন্য আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলাম। এছাড়া আমরা ফ্যাসিবাদী শাসনের ১৫ বছরে গুমের প্রতিটি ঘটনা তদন্ত করার জন্য পৃথক একটি কমিশন গঠন করছি। যে-সব পরিবার তাদের নিখোঁজ পিতা, স্বামী, পুত্র এবং ভাইদের পাওয়ার জন্য বছরের পর বছর ধরে যন্ত্রণার সাথে অপেক্ষা করছেন, আমরা আপনাদের বেদনায় সমব্যথী।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আয়না ঘরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।এবং সেই সাথে বের হয়ে আসছে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের গুমের শিকার ভাইবোনদের কষ্ট ও যন্ত্রণা গাথা।’

‘পাঠ্যপুস্তক সংশোধন শেষ পর্যায়ে’

শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জনের কাজ শেষ পর্যায়ে জানিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমাদের তরুণ প্রজন্মের ভবিষ্যতে যেন উজ্জ্বল হয় সেটা নিশ্চিত করতে শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে আমাদের পূর্ণ নজর রয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বর্তমানের ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষাক্রম পরিবর্তন করা হয়েছে।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বই সংশোধন এবং পরিমার্জনের কাজ শেষ পর্যায়ে আছে। এ সংস্কারের কাজ অব্যাহত থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের উচ্চ প্রশাসনিক পদগুলো পূরণ করে শিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিক করার কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা বোর্ডে দখলদারিত্বের রাজনীতি বন্ধ করার ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছে।’

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা নিশ্চয় লক্ষ্য করেছেন আমাদের  প্রথম মাসে দেশের প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্য মহোদয়গণ পদত্যাগ করেছেন। উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে এটা বিরাট শূন্যতার সৃষ্টি করেছে। প্রথম মাসে আমরা ক্রমাগতভাবে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এমন উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্য নিয়োগ দেওয়ার কাজ শুরু করেছি। এর ফলে সকল সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।’

‘মন খুলে সমালোচনা করুন’

অন্তর্বর্তী সরকার মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সংবাদমাধ্যম ও মত প্রকাশের পূর্ণ স্বাধীনতা ইতোমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা সবাইকে বলে দিয়েছি, আপনারা মন খুলে আমাদের সমালোচনা করেন। আমরা সবার মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।’

ড. ইউনূস বলেন, ‘মিডিয়া যাতে কোনো রকম বাধা বিপত্তি ছাড়া নির্বিঘ্নে তাদের কাজ করতে পারে সেজন্য একটি মিডিয়া কমিশন গঠন করা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন। আরো যে-সব কমিশন সরকারসহ অন্য সবাইকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে পারে, আমরা তাদের পুনর্গঠন ও সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছি যাতে তারা আরও শক্তিশালী হয়, জনকল্যাণে কাজ করে।’

‘বিশৃঙ্খলা তৈরি করলে শাস্তি’

বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনাদের আমাদের সন্তানদের জন্য একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের রূপরেখা তৈরি করতে আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। আর যেন আমাদের কোন স্বৈরাচারের হাতে পড়তে না হয়, আমরা যাতে বলতে পারি আমরা একটি গণতান্ত্রিক দেশে বসবাস করি, আমরা যাতে সকলেই  দাবি করতে পারি যে এই দেশটি আমাদের – আমরা সেই লক্ষ্যেই কাজ করছি।

ড. ইউনূস বলেন, ‘কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না। আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে কেউ সমাজে বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করলে আমরা তাকে অবশ্যই শাস্তির আওতায় নিয়ে আসবো। আমরা একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্ট হয় এমন কোন কাজ কেউ কোনো ভাবেই করবেন না।’

‘জনপ্রশাসনকে নতুন করে দাঁড় করানোই ছিল চ্যালেঞ্জ’

জনপ্রশাসনকে নতুন করে দাঁড় করানো অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল জানিয়ে এতে সফল হওয়ার কথা জানান প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘ধ্বংস হয়ে পড়া একটা জনপ্রশাসনকে নিয়ে যাত্রা শুরু করেছি। মন্ত্রণালয়গুলোর উচ্চতম পদে যারা নিয়োজিত ছিলেন তারা অনেকে দায়িত্ব ছেড়ে চলে গেছেন কিংবা পদে থাকলেও সহকর্মীদের চাপের মুখে কাজ করতে পারছিলেন না। বাধ্য হয়ে পদত্যাগ করেছেন।’

ড. ইউনূস বলেন, ‘আর যারা ১৬ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের আমলে পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিলেন কিংবা দায়িত্ববিহীন অবস্থায় একই পদে থেকে যেতে বাধ্য হয়েছেন তাদের সবার কথা বিবেচনায় নিয়ে জনপ্রশাসনকে নতুন করে দাঁড় করানোই ছিল আমাদের কঠিনতম সময়।  আবার সকল সমস্য সমাধান করে একটি নতুন জনপ্রশাসন কাঠামো দাঁড় করাতে পেরেছি এটাই আমাদের প্রথম মাসের সবচাইতে বড় অর্জন। আমার বিশ্বাস এই জনপ্রশাসন জনগণের ইচ্ছা পূরণে সর্বোচ্চ অবদান রাখতে পারবে।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘অতি স্বল্প জনবল নিয়ে দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু করা হলেও প্রথম দিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে পাঠানো বিবিধ প্রস্তাব বিষয়ে দ্রুত গতিতে এবং আইনগত সমস্ত বাধ্যবাধকতা মেনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত একমাসে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ ১৯৮টি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জন প্রশাসনের ১৩৫ জন অতিরিক্ত সচিব, ২২৭ জন যুগ্মসচিব ও ১২০ জন উপসচিবকে পদোন্নতি প্রদান করা হয়েছে। ৫৯ টি জেলার জেলা প্রশাসককে প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং নতুন ৫৯ জন জেলা প্রশাসককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।’

৬৭ জন কর্মকর্তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘১০ জন যুগ্ম সচিব, ৮ জন অতিরিক্ত সচিব ও ৬জন সচিবকে ওএসডি করা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশের ৮০ জন ডিআইজি, ৩০ জন পুলিশ সুপার সহ ১১০ জনকে পদোন্নতি প্রদান করা হয়েছে। ১ জন ডিআইজি, ১ এডিশনাল  ডিআইজি এবং ৪ জন পুলিশ সুপারকে চাকরিতে পুনর্বহাল করা হয়েছে। আইজিপিসহ ১০ জন অতিরিক্ত আইজি, ৮৮ জন ডিআইজি, ২১ জন এডিশনাল ডিআইজি এবং ১৭৭ জন পুলিশ সুপারসহ মোট ২৯৭ জন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে।’

‘গণভবনে কোনো সংস্কার নয়’

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে কোনো সংস্কার করা হবে না বলে জানান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘ছাত্র, শ্রমিক, জনতার বিপ্লবের মূল লক্ষ্য ছিল গণভবন।  এটা ছিল স্বৈরাচারের কেন্দ্রবিন্দু।  এই সরকার বিপ্লবের প্রতি সম্মান দেখিয়ে গণভবনকে বিপ্লবের  জাদুঘর হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে।  ছাত্র-জনতার ক্ষোভকে স্থায়ীভাবে তুলে ধরার জন্য গণভবনের আর কোনো সংস্কার করা হবে না।  ছাত্র-জনতার ক্ষোভের মুখে তা যে অবস্থায় দাঁড়িয়ে ছিল সে অবস্থায় তাকে রাখা হবে।’

গণভবন থেকে লুট হওয়া সামগ্রী ফেরত দিতে জনসাধারণকে আহ্বান জানান তিনি। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যে-সব মূল্যবান সামগ্রী জনতা নিয়ে গিয়েছিল সেগুলো অনেকে ফেরত দিয়ে গেছে। যারা নিয়ে গিয়েছিল তারা নিজেরাই ফেরত  দিয়ে গেছে।  তাদের আমরা দেশবাসীর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আরও কিছু জিনিস পাওয়া যায়নি। যার নিয়ে গিয়েছেন তাদের কাছে অনুরোধ করবো তারা যেন এসব সামগ্রী ফেরত দিয়ে যান।  আমার উল্লেখ করবো যে এসব বিক্ষুব্ধ জনতা নিয়ে গিয়েছিল, কিন্তু বিজয়ের পর তারা আবার জাদুঘরের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এগুলো ফেরত দিয়ে গিয়েছে।’

‘দর্শক গ্যালারিতে চলে যাবেন না’

সংস্কারের দায়িত্ব সরকারকে দিয়ে দর্শক গ্যালারিতে না যেতে জনগণকে আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘আমাদের একান্ত অনুরোধ, আমাদের উপর যে সংস্কারের গুরু দায়িত্ব দিয়েছেন, সেই  দায়িত্ব দিয়ে আপনারা দর্শকের গ্যালারিতে চলে যাবেন না।  আপনারা আমাদের সঙ্গে থাকুন।  আমরা একসঙ্গে সংস্কার করবো। এটা আমাদের সবার দায়িত্ব।’

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আপনারা নিজ নিজ জগতে সংস্কার আনুন। একটা জাতির সংস্কার শুধুমাত্র সরকারের সংস্কার হলে হয় না। আপনি ব্যবসায়ী হলে আপনার ব্যবসায় সংস্কার আনুন।  ব্যবসায়ী গোষ্ঠীরা তাদের নিজ নিজ সমিতির মাধ্যমে সংস্কার আনুন। সমিতিতে সংস্কার আনুন। নতুন করে সমিতির গঠনতন্ত্র সংশোধন করুন।  আপনি শ্রমিক হলে আপনার ক্ষেত্রে আপনি সংস্কার করুন।  আপনি রাজনৈতিক নেতা-কর্মী হলে আপনার ক্ষেত্রে সংস্কার করুন।  আপনি প্রতিষ্ঠান প্রধান হলে আপনার প্রতিষ্ঠানে সংস্কার আনুন। আমি এটাকে সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি।’

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের আলোচনার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বিগত মাসে আমি বেশ কিছু  রাজনৈতিক দলের সঙ্গে পৃথকভাবে বসেছি। তাঁদের সঙ্গে মতামত বিনিময় করেছি। তারা আমাদের উৎসাহিত করেছেন। ছাত্র, শ্রমিক জনতার বিপ্লবের লক্ষ্যের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। সংস্কারের কাজে পূর্ণ সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি দেশের বিশিষ্ট সম্পাদকবৃন্দের সঙ্গে মত বিনিময় করেছি। তারাও সংস্কারের কাজে পূর্ণ সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। তারা বিভিন্ন বিষয়ে মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছেন।  সবার পরামর্শ নিয়ে এখন আমাদের অগ্রসর হওয়ার পালা। আমি বিশিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। তাদের কাছে আমাদের সরকারের লক্ষ্যগুলি ব্যাখ্যা করেছি। তারাও আমাদের লক্ষের সঙ্গে একমত প্রকাশ করেছেন।’

‘ধৈর্য ধরুন মোটেই বলব না’

অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় মাসে মানুষের মনে দৃঢ় আস্থা তৈরি করার চেষ্টার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের কাজ বড় কঠিন, কিন্তু জাতি হিসেবে এবার ব্যর্থ হওয়ার কোনো অবকাশ আমাদের নেই। আমাদের সফল হতেই হবে। এই সাফল্য আপনাদের কারণেই আসবে। আপনার সহযোগিতার কারণে আসবে। আমাদের কাজ হবে আপনার, আমার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপায়িত করা।’

ড. ইউনূস বলেন, ‘ধৈর্য ধরুন এই কথাটি আমি মোটেই আপনাদের বলবো না। আমরা সবাই অধৈর্য হয়ে পড়েছি এতসব কাজ কখন যে শেষ হবে এটা চিন্তা করে। আমরা অধৈর্য হবো। কেন হবো না। কিন্তু সঠিকভাবে কাজ করবো। কাজে কোন অধৈর্যের চিহ্ন রাখবো না।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..