1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৪ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বাজারে দাম বেড়েছে যেসব পণ্যের

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১৬৭ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে দাম বেড়েছে গরুর মাংস, ডিম, মুরগি ও সবজির। তবে কমেছে আলুর দাম। শুক্রবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার, মিরপুর কালশী বাজার ও পল্লবী এলাকা ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

বাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে সবজির দাম। প্রতিকেজি সবজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা দাম বেড়েছে। এসব বাজারে প্রতিকেজি টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, শিম বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, (গোল) বেগুন ৮০ টাকা, (লম্বা) বেগুন ৪০ টাকা, ফুলকপি প্রতিপিস ৩০-৪০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০-৪০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, গাঁজর প্রতিকেজি ৪০ টাকা, চাল কুমড়া পিস ৪০ টাকা, প্রতিপিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০-১০০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, মুলা ৪০ টাকা, শালগম ৪০ টাকা, ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, কচুর লতি ৬০ টাকা ও পেঁপের কেজি ৪০ টাকা।

এ সব বাজারে পুরান ও নতুন আলুর দাম কমেছে। নতুন আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪ থেকে ১৫ টাকা। পুরান আলুর কেজি ১০ থেকে ১৫ টাকা। ৫ কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়।

দাম কমেছে পেঁয়াজের। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি। ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি। বাজারে চায়না রসুন প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি। দেশি আদার কেজি ৬০ টাকা। চায়না আদার দাম কমে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা।

এইসব বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। পেঁপে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা। শসা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা।

আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে ডাল। ইন্ডিয়ান ডালের কেজি ১০০ টাকা। গত সপ্তাহে ইন্ডিয়ান ডাল প্রতিকেজি বিক্রি হয় ৯০ থেকে ৯৫ টাকা। দেশি ডালের কেজি ১২০ টাকা।

এসব বাজারে ভোজ্যতেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৬৮ টাকা। বাজারে প্রতিকেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। এছাড়া প্যাকেট চিনি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। আটা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকায়।

বাজারে বেড়েছে ডিমের দাম। লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১১৫ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৯৫ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকা। সোনালী (কক) মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়।

ডিম বিক্রেতা আশিক বলেন, ডিমের আমদানি কম থাকায় দাম বেড়েছে। খুচরা দোকানে আরো ২ থেকে ৪ টাকা দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি বাড়লে আবার দাম কমে যাবে।

বাজারে বেড়েছে মুরগির দাম। ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায়। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা। গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছিল ২৩০ টাকা কেজি।

বাজারের মুরগি বিক্রেতা রুবেল বলেন, মাসের শুরু এবং শুক্রবার থাকায় মুরগির দাম বেড়েছে। বেড়েছে গরুর মাংসের দাম। গরুর মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬২০ টাকা। গত সপ্তাহে মাংস বিক্রি হয়েছিল ৫৮০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি।

১১ নম্বর বাজারের গরুর মাংস বিক্রেতা আব্দুল করিম বলেন, আমরা আগে যখন কম দামে গরু কিনেছি তখন কম দামেই বিক্রি করেছি। বর্তমানে হাটে গরুর দাম বেড়ে গেছে, এ কারণে বেড়েছে গরুর মাংসের দাম।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..