1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩২ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

একাত্তোরের অকুতভ বীর মরহুম বৃগেডিয়ার জেনারেল এম,এ, মতিন পি,এস,সি,বি,পি,: এক বিস্মৃত বীরঃ স্মরনঃ মাগফিরাতঃ স্মৃতি কথা

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪
  • ৫৭ বার পঠিত

। মুজিবুর রহমান মুজিব।
একাত্তোরের মহান মুক্তিযুদ্ধ বাংলা ও বাঙ্গাঁলির জাতীয় জীবনের হাজার বছরের ইতহাসে গৌরবময় অধ্যায়। উত্তাল মার্চ এলে কৃতজ্ঞজাতি বিশেষত রাজনৈতিক অঙ্গঁনেও মিডিয়া ভূবন সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরন করেন শ্রদ্ধাজানান দেশও জাতির কৃতিঃ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাগনকে। ছাব্বিশে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয় ভাব গম্ভীর পরিবেশে। মহান স্বাধীনতার অর্ধশত বৎসর পেরিয়ে গেলেও গনতন্ত্র, মানবধিকার, সুশাসন ও সামাজিক ন্যায় বিচার এখনও অধরা। প্রশ্ন বিদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ প্রধান, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পূনর্বাসন ও কল্যানে বহুবিদ কার্য্যক্রম নিলেও দূঃখও দূর্ভাগ্য জনক ভাবে এখন পর্যন্ত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই চলছে, পূর্নাঙ্গ তালিকা তৈরী শেষ হয় নি, পত্রিকান্তরে খবরে প্রকাশিত হয়েছিল ভূয়া সার্টিফিকেট দাখিল করে অনেকেই সরকারি চাকরিতে যোগ দিয়ে উচ্চপদে আসীন হয়েছেন, যাবতীয় সুযোগ সুবিধা ভোগ করেছেন। একাত্তোরের অকুতভয় বীর, একান্তই আমাদের লোক, মরহুমের বৃগেডিয়ার জেনালে এম,এ, মতিন পি,এস,সি,বি,পি, একজন নির্ভীক-নির্লোভ মুজিবানু গামী হিসাবে পছাত্তোর উত্তর বাংলাদেশে সেনাবাহিনীর চাকরি জীবনে বিড়ম্বনা সইতে হয়েছে, বিব্রত কর পরিস্তিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে। খুনী খন্দকার মুশতাক ঘাতক ও উচ্চা ভিলাসি মেজর চক্রের মোসাহেব সমর্থক অনুগামি না হওয়ার কারনে খন্দকার মুশতাক সরকার একাত্তোরের অকুতভয় বীর বঙ্গঁ বন্ধুর সরকারামলে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর চৌকশ সেনা কর্মকর্তা বৃগেডিয়ার জেনারেল এম,এ, মতিন পি,এস,সি,বি,পি,কে বার্মায় বাংরাদেশ এ্যামবেসীতে মিলিটারী এ্যটাছি হিসাবে বদলি করেন, অতঃপর বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস এর ডিজি হিসাবে পদায়ন করা হয়। অথছ খুনী মুশতাক সরকার এবং মেজর চক্রের কাছের মানুষ পছন্দের কর্মকর্তাগন বিদেশে হাই কমিশনার সহ গুরুত্ব পূর্ন পদে পদায়ন করা হয়। দীর্ঘদিন যাবত সর্বদলীয় মুক্তিযোদ্ধাদের জাতীয় সংগঠন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্র থেকে উপজেলা কমান্ড কাউন্সিল পর্যন্ত নির্ব্বাচন বন্ধ। ফলতঃ দেশের লক্ষ মুক্তি সেনাগন নির্ব্বাচিত নেতৃত্ব থেকে বঞ্চিত। ফলতঃ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যো পরবর্তী পর্যায়ে ও বিভিন্ন বিড়ম্বনার সম্মুখীন। মরহুম মুক্তি যোদ্ধার শেষ কৃত্যানুষ্টান ও গার্ড অব অনার এর ব্যাপারে একজন মহিলা ইউ,এন,অ, কে কেন্দ্র করে প্রশ্ন ও বিতর্কের উত্থাপন করেছিলেন বঙ্গঁবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম। প্রসঙ্গঁত উল্লেখ্য সংসদের নির্বাচিত কমান্ডার না থাকার কারনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসক সাহেবান গন পদাধিকার বলে জেলা ও উপজেলা জেলা সংসদের কমান্ডার এর দায়িত্বে আছেন। পদাধিকার বলে এটা তাদের বাড়তি দায়িত্ব। আমাদের নির্বাচিত কমিটি থাকলে তাঁদেরকে এই অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হত না। মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা অন্তপ্রান বিস্মৃত বীর মরহুম বৃগেডিয়ার জেনারেল এম,এ, মতিন বি,পি, মরে গিয়ে বেঁচে গেছেন তার প্রিয় সহযোদ্ধাদেরকে তিনি বিড়ম্বনার মধ্যে দেখছেন না। বীর মুক্তিযোদ্ধা বৃঃ জেঃ (অবঃ) এম,এ মতিন পি,এস,সি একান্ত আমাদেরই লোক, বৃহত্তার সিলেটের সু-সন্তান তিনি। বৃটিশ ভারতের শেষ ভাগে মৌলভীবাজার সদর উপজেলাধীন পাঁচ নম্বর আখাইলকুড়া ইউনিয়ন অন্তর্গত রসুলপুর গ্রামে তাঁর জন্ম। তার পিতার নাম মোঃ আলফু মিয়া, তিনি পিতা-মাতার দ্বিতীয় পুত্র সন্তান। তাঁর জেষ্ট ভ্রাতা এম,এ, মনির বাংলাদেশ বিমানের উচ্চ পদ থেকে অবসর গ্রহন করে ঢাকায়ই ইন্তিকাল করেন। এম,এ, মতিন এর বড় চাচা মোহাম্মদ আনোয়ার বৃটিশ ভারতে সরকারী চাকরির সুবাদে সুনামগঞ্জেই স্থায়ী ভাবে বসবাস করছিলেন। এম,এ, মনির এবং এম,এ মতিন কে লেখাপড়ার জন্য বাল্য কৈশোর কালেই সুনামগঞ্জ নিয়ে যান শিক্ষানুরাগি, ধর্ম ও মানব প্রেমিক বড় চাচা মোহাম্মদ আনোয়ার। তখন আমাদের এলাকায় লেখাপড়ার জন্য স্কুল কলেজ ছিল না। এক সময় আমাকেও আমার পিতা-মাতার ইচ্ছায় সুনামগঞ্জ চালান দেয়া হয়। বাষট্টি সালে মেট্রিক কেন্ডিডেইট ছিলাম। জগৎসী জি,কে হাই স্কুলের উচ্চ শ্রেনীর ছাত্রাবস্থায় ঐ সালের কুখ্যাত হামদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের রিপোর্ট বাতিল এবং ছাত্র হত্যার বিচার চাই শ্লোগান দিয়ে ক্লাশ থেকে পালিয়ে ছিলাম মিছিল করে শ্লোগান দিয়ে মহকুমা শহরে যেতাম, শহরে নেতাদের জ্বালাময়ী ভাষন আমার খুব ভালো লাগত। আল্লাহর কি কুদরত বরকত রহমত এই যে বিগত ছয় দশক আমি বৃহত্তর সিলেটে কত মিটিং মিছিল করলাম, ভাষন দিলাম তার ইয়ত্তানেই। লেখাপড়ায় আমার মন যোগ কমদেখে, আমার হাবভাব বুঝে আমার উপযুক্ত শিক্ষার জন্য আমার শ্রদ্ধেয় পিতা তাঁর মামাত ভ্রাতা পাকিন্তানের তারকা ফুট বলার নুরুল হক আম্বিয়ার সঙ্গেঁ আলোচনা করে আমাকে সুনামগঞ্জ পাঠিয়েদেন। সেখানে আমাকে সরকারি জুবিলি হাই স্কুলে ভর্ত্তি করিয়ে দেয়া হয়। সুনামগঞ্জ তখন আমাদের জন্য দীপান্তর, দুর বহুদুর। সুনামগঞ্জ সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয় এর কৃতি ছাত্র এম,এ মতিন পঞ্চাশের দশকের শেষ ভাগে সুনামগঞ্জ কলেজের ছাত্রবস্থায় পাকিস্তান সেনা বাহিনীতে যোগদেন। উজ্জল ফর্সা চেহারা, গোলবাটা মুখ, বুদ্ধি দীপ্ত দুটি পিঙ্গঁল বর্নের চোখ, ছ’ ফুটি আর্ষনীয় ফিগারের যুবক মতিনের ভিন দেশী ভাষা ইংরেজীতে অধিকজ্ঞান তার ব্যক্তিত্ব ও স্মার্ট নেছ পাকিস্তানী সেনাবাহিনীতে ভর্ত্তি হতে থাকে বেগপেতে হয় নি। তিনি ছিলেন একজন ক্রীড়া বিদও। আমার এখনও মনে আছে পি,এম,এ, কাকুল থেকে জ্যোন্টিলম্যান কেডেট এম,এ, মতিন এর চিটি আসত। আমরা আগ্রহ সহকারে তাঁর সেনা প্রশিক্ষনী জীবনের খবর গুনতাম। একবার তিনি ছুটিতে আসেন, আমাদের জন্য নিয়ে আসেন এক স্যুটকেশ আঙ্গুঁর সহ পাকিস্তানী ফলমুল। মেধাবি এম,এ, মতিন কৃতিত্বের সাথে প্রশিক্ষন শেষে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট হিসাবে পাকিস্তান সেনা বাহিনী গৌরবময় কর্ম্ম জীবন শুরু করেন। একাত্তোরের মুক্তিযুদ্ধে প্রথম ভাগেই পাক সেনা বাহিনীর এই চৌকুশ কর্মকর্তা ও সিনিওর মেজর এম,এ, মতিন স্বাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গঁবন্ধু শেখ মুজিবুবের আহŸানে পাক সেনাবাহিনীর সঙ্গেঁ সম্পর্ক ছিন্ন করে মুক্তিযুদ্ধে যুগ দিয়ে জেনারেল খালেদ মোশারফ এর অধীনে বীরত্বপূর্ন ভূমিকাও কৃতিত্বপূর্ন অবদান রাখেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর গৌরব জনক অবদানের সম্মানও স্বীকৃতি হিসাবে বঙ্গঁ বন্ধুর সরকার তাঁকে বীর প্রতিক খেতাবে ভূষিত করেন। মুক্তিযুদ্ধের প্রামান্য গ্রহ্ণ গবেষক এম,আর, আখতার মুকুল এর তথ্য বহুল বিশাল গ্রহ্ণ আমি বিজয় দেখেছি গ্রহ্ণে মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকায় দুই নম্বর সেক্টারের সেনা কর্মকর্তাদের এক নম্বার নাম উল্লেখ করেছেন বৃগেডিয়ার জেনারেল এম,এ মতিনের নাম। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ্যডজুটেন্ট জেনারেল এর দায়িত্ব পালন করায় বন্ধু মহলে তিনি এ,জি, মতিন এবং আকর্ষনীয় পিঙ্গঁল বর্নের চোখ থাকায় পিঙ্গঁল মতিন হিসাবে পরিচিত ছিলেন। আমি আটষট্টি সালে বি,এ পাশ করলে পিতা মাতার ইচ্ছায় উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকা বাসি হই। বৃহত্তর পরিসরে সাংবাদিকতা ও লেখালেখির সুযোগ পাই। টানা পছাত্তোর সাল পর্যন্ত ঢাকাই সাংবাদিকতা জীবনকে উপভোগ করি। লেখালেখির কাজে তাঁর কেন্টনম্যান্ট এর অফিস ও বাসায় গিয়েছি। পিতার মামত ভ্রাতা হিসাবে তিনি আমাকে পুত্র বৎ ¯েœহ মমতা করতেন, সহযোগিতা দিতেন। তাঁর সহধর্মিনী সৈয়দা আর্জুমান্দ মতিন ও মমতাময়ী মায়ের মত ছিলেন। এখন ও আছেন। পছাত্তোরের উত্তর কালে চৌকশ সেনা কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা এম,এ মতিন বীর প্রতীকের কর্ম ও গৌরব ময় সেনাজীবনে ছেদ পড়ে। খুনী খন্দকার মুশতাক এর মোসাহেব এবং মেজর চক্রের সহযোগী সহ যাত্রী না হওয়ায় উপযুক্ত পদন্নোতি থেকে বঞ্চিত হন তিনি। তিনি যখন সিভিল ডিফেন্স ও ফায়ার সার্ভিস এর ডিজি, তখনতার সঙ্গেঁ দেখা করতে বুঝমত পেলে একটা সুৎসই ইন্টার ভিউ নিতে সংস্থাটির হেড কোয়ার্টাস পুরান ঢাকার আগামসিহ কিংবা আগাসাদিক লেন-এ তাঁর দপ্তরে যাই। ভুবনটির অবস্থান ও তাঁর দপ্তর দেখে আমি মর্মাহত হই। তিনি নিজেও মর্মাহত কিঞ্চিত লজ্জিত। মিনমিন করে বল্লেন আর এখানে এসো না, এই কয় হাজার টাকা মায়নার চাকরি করব না, তাঁকে দেখে মনে হল সুন্দরবনের জীবন্ত জোয়ান -রয়েল বেঙ্গঁল টাইগার- বাঘকে বন্দী করে রাখা হয়েছে। বিমর্ষ চেহারার ভগ্ন হৃদয়ের একাত্তোরের অকোত ভয় এই বীর যেনো একটি কক্ষচ্যোত নক্ষত্র। নির্বাক। নিস্প্রান। ভাষা হারা। ছন্দহারা। প্রান প্রাচুর্য্য ভরপুর, একাত্তোরের এই বীরের দপ্তর থেকে আম নিজেও একজন একাত্তোরে বীর হয়ে অবনত মস্তকে বেরিয়ে এলাম। কদিনপর একটি ইংরেজী পত্রিকায় একটি লীড নিউজ দেখলাম “লউন লিনেছ অবএ লং ডিষ্টেন্ট রানার”। শেষ বয়সে মর্ম বেদনায় তাঁকে একাকিত্বে মানসিক অবসাদে পেয়ে ছিল। ক’ দিনপর তাঁর মৃত্যো সংবাদটি জানতে পারি। সেনা কায়দায় সম্মান জনক শেষ কৃত্যানুষ্টান শেষে তিনি ঢাকায়ই সমাহিত। মৃত্যোকালে তিনি প্রিয় পতিœ সৈয়দা আর্জুমান্দ মতিন, চার সন্তান আরমান, ইমরান, পূরবি, প্রিয়াকা মতিনকে রেখে গেছেন। তারা বেগম মতিন সৈয়দা আরজুমান্দ বানু ডি,ও,এইচ,এস ঢাকায় স্থায়ী ভাবে বসবাসরত। তাঁদের গ্রামের বাড়িটি আমার বাড়ির পাশের বাড়ি। কেউ নেই প্রায় পরিত্যাক্ত। কেই মারা গেলে মৃত্যো বার্ষিকী এলে আমি আমাদের গ্রামের মসজিদে মিলাদ পড়াই, দোয়া, দুরুদ করাই। বিগত দিনে একুশের বই মেলায় প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি চারন মূলক আমার গবেষনা গ্রহ্ণে আমার দেখা একাত্তোরঃ মুক্তিযুদ্ধের স্মৃুত কথায় এই মরহুম বিস্মিৃত বীরের সচিত্র প্রতিবেদন পত্রস্থ করেছিলাম, গ্রহ্ণখানি প্রশংসিত হয়ে পাঠক প্রিয়তা পেয়েছিল। স্বাধীনতার মাত্র অর্ধশত বৎসর পেরিয়ে স্বাধীনতার একজন বীর যোদ্ধা, একজন উচ্চ পদস্থ সেনা কর্মকর্তা বর্তমান প্রজন্মের কাছে শুধু একটি নাম মাত্র। মুক্তিযুদ্ধে তার কৃতিত্বপূর্ন ভূমিকা ও গৌরবময় অবদান বর্তমান প্রজন্ম লেখক গবেষক কলম সৈনিক কেউ জানেন না। রাজনীতিতে বিতর্ক ও ভিন্নমত থাকতেই পারে কিন্তু দেশ দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম সংগ্রামী জনগুষ্টি প্রসঙ্গেঁ বর্তমান প্রজন্ম অনেক কিছুই জানেন না দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে প্রিয় স্বদেশ ভূমি, স্বদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব প্রসঙ্গেঁ ভিন্নমত থাকা উচিত নয়, বরং দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে জাতীয় ঐক্যমত একান্তই প্রয়োজনীয় ও প্রাসাঙ্গিক। স্বাধীনতার এই মাসে স্বাধীনতার এই বীর সৈনিকের উজ্জল স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি, রুহের মাগফিরাত কামনা করছি। মহান মালিক তার বেহেশত নসীব করুন- এই মোনাজাত সহ আমীন।
[ষাটের দশকের সাংবাদিক। মুক্তিযোদ্ধা। এডভোকেট হাই কোর্ট। সাবেক সভাপতি, মৌলভীবাজার। প্রেসক্লাব।]

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..